মোবাইল চার্জ দেওয়ার সময়ে
যে দশটি ভুল করবেন না কখনোই
যে দশটি ভুল করবেন না কখনোই
স্মার্টফোনের ব্যাটারি কতদিন চলবে, তা
অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কীভাবে
ব্যাটারিতে চার্জ দিচ্ছেন, তার উপরে।
একটি সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিকে
প্রকাশিত প্রতিবেদনে, স্মার্টফোনে চার্জ
দেওয়ার বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
যেগুলি মেনে চললে স্মার্টফোনের
ব্যাটারির আয়ু বাড়বে বলেই দাবি করা
হয়েছে।
একনজরে দেখে নিন, স্মার্টোফোন
চার্জিংয়ের সময়ে কী কী পদ্ধতি অনুসরণ
করা উচিত।
• ফোনের গায়ে কোনও প্রোটেক্টিভ কেস
বা কভার থাকলে চার্জ দেওয়ার সময়ে তা
খুলে নিন। কারণ চার্জিংয়ের সময়ে
ফোনের ব্যাটারি হাল্কা গরম হওয়াটা
স্বাভাবিক। কিন্তু ফোনের গায়ে কোন
কভার বা কেস থাকলে ফোনটি ঠান্ডা
হওয়ার প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়।
• দ্রুত ফোন চার্জ করার জন্যও অনেক
চার্জার পাওয়া যায়। কিন্তু এই পদ্ধতিতে
ফোন চার্জ না করাই ভাল। কারণ, দ্রুত ফোন
চার্জ করার অর্থ ফোনের ব্যাটারিতে
স্বাভাবিকের থেকে বেশি মাত্রায়
ভোল্টেজ পাঠানো। যার ফলে ফোনের
তাপমাত্রাও অনেকটা বেড়ে যায়। যা
আদতে ফোনের ব্যাটারির উপরে
ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে। এই রকম ক্ষেত্রে
যদি ফোনের ব্যাটারি সেটিংসে অপশন
থাকে, তা হলে সবসময়েই ‘নর্মাল চার্জিং
সাইকেল’ অপশনটি বেছে নিন।
• সবসময়ে ফোনের নিজস্ব চার্জার দিয়ে
ফোন চার্জ করুন। ফোনের নিজস্ব
চার্জারের সঙ্গে আপনি যে চার্জার
ব্যবহার করছেন, সেটি যদি ম্যাচ না করে,
সেক্ষেত্রে ফোনের ব্যাটারি
পারফরম্যান্স, চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা
এবং ব্যাটারির আয়ুর উপরে প্রভাব পড়ে।
যদি অন্য কোন চার্জার দিয়ে ফোনে চার্জ
দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে ফোনের আসল
চার্জারের সঙ্গে যাতে অন্য চার্জারর্টির
আউটপুট ভোল্টেজ (v) এবং কারেন্ট
(অ্যাম্পেয়ার) রেটিং ম্যাচ করে তা দেখে
নিন। একই সঙ্গে সেই চার্জারটি ফোন
নির্মাতা সংস্থার অনুমোদিত কি না,
সেটিও খেয়াল করুন।
• সারারাত ধরে কখনই ফোন চার্জে দিয়ে
রাখা ঠিক নয়। এর ফলে ওভারচার্জিং হয়ে
ফোনের ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা
থাকে।
• সস্তার চার্জার কখনই ব্যবহার করবেন না।
কারণ এই ধরনের চার্জারগুলিতে ভোল্টেজে
তারতম্য, ওভারচার্জিংয়ের মতো সমস্যার
সঙ্গে মোকাবিলা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা
থাকে না। চার্জার কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত
হলে ফোন এবং ব্যাটারির উপরেও তার
প্রভাব পড়ে।
• যখনই ফোনে চার্জ দেবেন, অন্তত আশি
শতাংশ পর্যন্ত ব্যাটারি চার্জ করে
নেওয়ার চেষ্টা করুন।
• চার্জ একটু কমে গেলেই ফের চার্জে
বসিয়ে দেওয়ার প্রবণতা ঠিক নয়।
ব্যাটারিতে কুড়ি শতাংশের কম চার্জ
থাকলেই ফের ফোন চার্জ করা উচিত।
অকারণে বার বার চার্জ দিলে ব্যাটারির
আয়ু কমে আসে। আবার ব্যাটারির চার্জ
একদম নিঃশেষ হতে দেওয়াও ঠিক নয়।
• থার্ড পার্টি ব্যাটারি অ্যাপসগুলি কখনই
ব্যবহার করবেন না। কারণ এগুলিতে উল্টে
ব্যাটারিরই ক্ষতি হয়, কারণ এই ধরনের
অ্যাপ একটানা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতেই
থাকে। ফোনের ‘মেমোরি লো’ বলে দাবি
করে ব্রাউজারে বেশ কিছু অ্যাপ ইনস্টল
করার বিজ্ঞাপন আসে, এই ফাঁদেও পা
দেবেন না।
• এমন পাওয়ার ব্যাঙ্ক ব্যবহার করুন, যেগুলি
ভোল্টেজের তারতম্য, শর্ট সার্কিট বা
ওভার-চার্জিংয়ের মতো সমস্যা হলে
প্রতিরোধ করতে পারে।
• পাওয়ার ব্যাঙ্কের সাহায্যে ফোন চার্জ
দেওয়ার সময়ে সেটি ব্যবহার না করাই
ভাল। এক্ষেত্রে ফোনের ইন্টারনাল
টেম্পারেচার বেড়ে গিয়ে ফোনটির
ব্যাটারি আয়ু কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কীভাবে
ব্যাটারিতে চার্জ দিচ্ছেন, তার উপরে।
একটি সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিকে
প্রকাশিত প্রতিবেদনে, স্মার্টফোনে চার্জ
দেওয়ার বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
যেগুলি মেনে চললে স্মার্টফোনের
ব্যাটারির আয়ু বাড়বে বলেই দাবি করা
হয়েছে।
একনজরে দেখে নিন, স্মার্টোফোন
চার্জিংয়ের সময়ে কী কী পদ্ধতি অনুসরণ
করা উচিত।
• ফোনের গায়ে কোনও প্রোটেক্টিভ কেস
বা কভার থাকলে চার্জ দেওয়ার সময়ে তা
খুলে নিন। কারণ চার্জিংয়ের সময়ে
ফোনের ব্যাটারি হাল্কা গরম হওয়াটা
স্বাভাবিক। কিন্তু ফোনের গায়ে কোন
কভার বা কেস থাকলে ফোনটি ঠান্ডা
হওয়ার প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়।
• দ্রুত ফোন চার্জ করার জন্যও অনেক
চার্জার পাওয়া যায়। কিন্তু এই পদ্ধতিতে
ফোন চার্জ না করাই ভাল। কারণ, দ্রুত ফোন
চার্জ করার অর্থ ফোনের ব্যাটারিতে
স্বাভাবিকের থেকে বেশি মাত্রায়
ভোল্টেজ পাঠানো। যার ফলে ফোনের
তাপমাত্রাও অনেকটা বেড়ে যায়। যা
আদতে ফোনের ব্যাটারির উপরে
ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে। এই রকম ক্ষেত্রে
যদি ফোনের ব্যাটারি সেটিংসে অপশন
থাকে, তা হলে সবসময়েই ‘নর্মাল চার্জিং
সাইকেল’ অপশনটি বেছে নিন।
• সবসময়ে ফোনের নিজস্ব চার্জার দিয়ে
ফোন চার্জ করুন। ফোনের নিজস্ব
চার্জারের সঙ্গে আপনি যে চার্জার
ব্যবহার করছেন, সেটি যদি ম্যাচ না করে,
সেক্ষেত্রে ফোনের ব্যাটারি
পারফরম্যান্স, চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা
এবং ব্যাটারির আয়ুর উপরে প্রভাব পড়ে।
যদি অন্য কোন চার্জার দিয়ে ফোনে চার্জ
দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে ফোনের আসল
চার্জারের সঙ্গে যাতে অন্য চার্জারর্টির
আউটপুট ভোল্টেজ (v) এবং কারেন্ট
(অ্যাম্পেয়ার) রেটিং ম্যাচ করে তা দেখে
নিন। একই সঙ্গে সেই চার্জারটি ফোন
নির্মাতা সংস্থার অনুমোদিত কি না,
সেটিও খেয়াল করুন।
• সারারাত ধরে কখনই ফোন চার্জে দিয়ে
রাখা ঠিক নয়। এর ফলে ওভারচার্জিং হয়ে
ফোনের ব্যাটারির ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা
থাকে।
• সস্তার চার্জার কখনই ব্যবহার করবেন না।
কারণ এই ধরনের চার্জারগুলিতে ভোল্টেজে
তারতম্য, ওভারচার্জিংয়ের মতো সমস্যার
সঙ্গে মোকাবিলা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা
থাকে না। চার্জার কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত
হলে ফোন এবং ব্যাটারির উপরেও তার
প্রভাব পড়ে।
• যখনই ফোনে চার্জ দেবেন, অন্তত আশি
শতাংশ পর্যন্ত ব্যাটারি চার্জ করে
নেওয়ার চেষ্টা করুন।
• চার্জ একটু কমে গেলেই ফের চার্জে
বসিয়ে দেওয়ার প্রবণতা ঠিক নয়।
ব্যাটারিতে কুড়ি শতাংশের কম চার্জ
থাকলেই ফের ফোন চার্জ করা উচিত।
অকারণে বার বার চার্জ দিলে ব্যাটারির
আয়ু কমে আসে। আবার ব্যাটারির চার্জ
একদম নিঃশেষ হতে দেওয়াও ঠিক নয়।
• থার্ড পার্টি ব্যাটারি অ্যাপসগুলি কখনই
ব্যবহার করবেন না। কারণ এগুলিতে উল্টে
ব্যাটারিরই ক্ষতি হয়, কারণ এই ধরনের
অ্যাপ একটানা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতেই
থাকে। ফোনের ‘মেমোরি লো’ বলে দাবি
করে ব্রাউজারে বেশ কিছু অ্যাপ ইনস্টল
করার বিজ্ঞাপন আসে, এই ফাঁদেও পা
দেবেন না।
• এমন পাওয়ার ব্যাঙ্ক ব্যবহার করুন, যেগুলি
ভোল্টেজের তারতম্য, শর্ট সার্কিট বা
ওভার-চার্জিংয়ের মতো সমস্যা হলে
প্রতিরোধ করতে পারে।
• পাওয়ার ব্যাঙ্কের সাহায্যে ফোন চার্জ
দেওয়ার সময়ে সেটি ব্যবহার না করাই
ভাল। এক্ষেত্রে ফোনের ইন্টারনাল
টেম্পারেচার বেড়ে গিয়ে ফোনটির
ব্যাটারি আয়ু কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
মোবাইল চার্জ দেওয়ার সময়ে যে দশটি ভুল করবেন না কখনোই
Reviewed by NINDOOK LIFE
on
June 27, 2019
Rating:
ThQ bro
ReplyDeleteThQ bro
ReplyDelete